Author: সাদিদউদ্দিন সাহানা
DOI Link: https://doi.org/10.70798/Bijmrd/03040021
Abstract(সারসংক্ষেপ): কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) বিশ্বজুড়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় এক বিপ্লব আনছে এবং এআই সাক্ষরতা এখন একবিংশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা। AI-এর প্রধান সুবিধা হলো শিক্ষাকে ব্যক্তিগতকৃত করা, যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থী তার ক্ষমতা, শেখার গতি ও লক্ষ্য অনুযায়ী কাস্টমাইজড শিক্ষা উপকরণ ও পদ্ধতি পায়। এটি শিক্ষকদের সময় বাঁচায় এবং উন্নত পাঠ পরিকল্পনা তৈরিতে সাহায্য করে। বিশেষত, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য AI নতুন যোগাযোগের পথ খুলে দেয়, তাদের সহায়ক প্রযুক্তির মাধ্যমে মূলধারার শিক্ষায় যুক্ত হতে সাহায্য করে। তবে, এর সঙ্গে কিছু গুরুতর প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। প্রধান উদ্বেগগুলো হলো গোপনীয়তা লঙ্ঘন ও তথ্য সুরক্ষা, শিক্ষায় বিদ্যমান বৈষম্য আরও বাড়িয়ে তোলার ঝুঁকি এবং AI এর স্বচ্ছতার অভাব। ২০২৭ সালের মধ্যে শিক্ষায় AI-এর বাজার প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর পূর্বাভাস রয়েছে। এটি ভবিষ্যতের অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। পরিশেষে, AI শিক্ষকের সহায়ক শক্তি, বিকল্প নয়। যথাযথ নৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহারের মাধ্যমে এটি শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও দক্ষ ও সৃজনশীল করে তুলতে সক্ষম। এই প্রবন্ধে এই সমস্ত বিষয় নিয়েই সবিস্তারে আলোচনা করে হয়েছে।
Keywords(মূল শব্দ): AI, শিক্ষা, প্রযুক্তি, ব্যক্তিগতিকরণ, প্রতিবন্ধকতা, শিক্ষকতা, ভবিষ্যৎ।
Page No: 215-220
