Author: Pintu Mondal
DOI Link: https://doi.org/10.70798/Bijmrd/03010035
Abstract(সারসংক্ষেপ): মাতৃভাষা মায়ের ভাষা। মাতৃভাষা জীবনের ভাষা, মাতৃভাষা পরিবেশ থেকে সঞ্জাত ভাষা। জন্মগ্রহণ করার পর শিশু মাতৃভাষার রসদ সংগ্রহ করে। মাতৃভাষা ছাড়া শিশু এক পা ও এগোতে পারে না। মাতৃভাষা জীবন বিকাশের প্রতি পদক্ষেপে সুগম করে। সাবলীল সাচ্ছন্দ প্রকাশ কল্পে প্রয়োজন হয় যে ভাষা তাই হল মাতৃভাষা। শিক্ষা গ্রহণের অন্যতম পন্থা মাতৃভাষা। জীবনের প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য একমাত্র অবলম্বন মাতৃভাষা। মাতৃভাষাকে বাহন করলে শিশু শিক্ষার সাথে জীবনের যোগসূত্র গড়ে তুলতে পারে। মাতৃভাষা জীবনের ভাষা, জীবনকে প্রকাশ করার ভাষা। মানব শিশুর চিন্তা ও কল্পনাকে বিকশিত করে একমাত্র তার মাতৃভাষা। জ্ঞান রূপ ঘড়ি কে স্বল্প সময়ে সাবলীলভাবে আয়ত্ত করতে পারে মাতৃভাষায় শিক্ষাদান করলে। ভাব প্রকাশ কল্পে বিশেষত লিখনে বা কথনে যেভাবেই বলি না কেন শিশু মাতৃভাষাকে অবলম্বন করে। স্বতঃস্ফূর্ত আত্মবিকাশে মাতৃভাষার ভূমিকা অপরিসীম। মানুষের মুক্তচিন্তা ও যুক্তিপূর্ণ ভাবনাকে শক্তিশালী করে আত্ম বিকাশের গতিকে এগিয়ে দেয় মাতৃভাষা। ব্যক্তিত্ব রক্ষিত হয় গড়ে তোলে স্বকীয় সমাজ গোষ্ঠী মাতৃভাষার দ্বারা মানুষ। শিশুর মানসিক পুষ্টি ও চিত্রের প্রসার ঘটে মাতৃভাষাকে অবলম্বনে। ছাত্রদের চিন্তা, অনুভূতি ও কর্মের মধ্যে একটা সামঞ্জস্যতা রক্ষিত হয় মাতৃভাষায় শিক্ষা গ্রহণ করলে। জাতীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি শিশুর অনুরাগ জন্মায় মাতৃভাষায় শিক্ষা গ্রহণ করলে। শিশুর মধ্যে মানব জীবন সম্পর্কে সঠিক মূল্যবোধ জন্ম নেয় মাতৃভাষাকে অবলম্বনে। জাতীয় ঐতিহ্য পাঠের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীর আবেগ মূল্য তৈরি হয়।
Keywords(মূল শব্দ): মাতৃভাষা, জীবন বিকাশ, মুক্তচিন্তা, সমাজ গোষ্ঠী, জাতীয় ঐতিহ্য, আবেগ মূল্য।
Page No: 280-283
