Author: শুভম দাস
DOI Link ::https://doi.org/10.70798/Bijmrd/01010011
Abstract: একবিংশ শতকে নারীদের শিক্ষা নিয়ে এখনো বিশেষ কিছু সমস্যা থেকে গেছে।সমস্যাগুলিকে খুঁজে দেখা এবং সেখান থেকে উত্তরণের পথ বের করা, ছেলে ও মেয়ে সবাইকেশিক্ষার মূল স্রোতে নিয়ে আসার এক প্রয়াস এই কাজের মধ্যে রয়েছে। বর্তমান সময় বিশ্বয়নেরঘুগ। মানুষ তার অধিকার অর্জন করার আশায় মত্ত। সমাজে মূল শক্তি হল নারী শক্তি। শিক্ষাঅর্জন বা শিক্ষার অধিকার প্রত্যেক মানুষের আছে। নারী-পুরুষ উভয় সম্প্রদায় এইঅধিকারের দাবি রাখে। সময়ের ধারা পথে নারী ক্রমশ তার শিক্ষা অর্জনের জন্য বিবর্তনেরধারা পথে আবর্তিত হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকে আধুনিক সময় পর্যন্ত তার শিক্ষা গ্রহণের নানানপন্থা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীতে নবজাগরণের ফলে সমাজে যেযুক্তিবাদী ইন্ধন কাজ করছিল মানুষের মনে সেখান থেকেই নারীবাদ নামক এক মহিমার জন্ম।রামমোহন বিদ্যাসাগর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মত ব্যক্তিত্বরা নারী স্বাধীনতার যে মহান কর্মপন্থাসৃজন করেছিলেন সেখান থেকেই নারী শিক্ষা অধিকার নামক ‘অধিকার বার্তার’ জন্ম।পরবর্তীকালে মুদালিয়ার কমিশন, কোঠারি কমিশ, হংসমেহেতা কমিটি নারীদের শিক্ষার পথপ্রশত্ত করতে সচেতন বার্তা দেয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য একবিংশ শতকে সেই নারীদের শিক্ষা বিষয়েনানান বাধা প্রতিবন্ধকতার রাস্তা শুচিত হয়। শিক্ষার অধিকার সার্বজনীন সেখানে পরিস্থিতিরশিকার হচ্ছে নারী সমাজ। মেয়েদের প্রতি অবমাননা বা তাদের শিক্ষা নিয়ে যে অবহেলা,অভিভাবকরা যেভাবে নিম্নমানসিকতা পোষণ করে সেখানে সরকার কর্তৃক নানান পদক্ষেপমেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে। তাই সামাজিক শিক্ষার বিতরণ এবং পরিবার তন্ত্রের মধ্যেসর্বাঙ্গীন।
সুচক শব্দ: অধিকার, বর্বরতা, শিক্ষা কমিশন, নবজাগরণ সম্প্রদায়।
Page No: 58-63